লেখার ইতিহাস “মায়ের নির্জাস”

“মায়ের নির্জাস”পরী ফিরোজা

পরী কেন, পরী হলো,
কে যেন পরীকে, জিজ্ঞাসিল?
তাইতো পরী বলে দিলো,
বলতো লেখাটা কেমন হলো?

আমার মা রেখেছিলেন, নামটি পরী,
পরম স্নেহে, আদর করি।
মা ছিলেন আমার, সাম্যের কবি ,
আমি সেই কবির, কিছুটা ছবি।
লেখা দিলেন আমায়, খুব ভালবেসে,
আছে তা আমার, কবিতার রেসে।

একদিন আকাশের দিকে চেয়ে,
অশ্রু পড়ছিল, আমার চোখ বেয়ে।
আমার মায়ের কবিতার মূল্যায়ন হয়নি,
প্রশ্ন, আমরা কেন করিনি?
কে যেন আমায়, বললো ডেকে,
ধ্বংস বলে কিছু নেই,পৃথিবী থেকে।
চিন্তা করোনা,
সংরক্ষিত আছে,নিরাশ হইয়ো না।

তারপর থেকে আমার এ লেখা,
আমি পেলাম, কবিতার দেখা।
আমার মনের সত্যি কথাটা,
লেখলাম এখানে অল্প কিছুটা।

আমার লেখার ইতিহাস,
মা দিলেন, লেখার নির্জাস।
ভাগ্যের পরিহাস,
সময়ের অভাবে, করি হাহুতাস।

নামটি আমার পরী ফিরোজা,
জন্মের দিনে, মা ছিলেন রোজা।
রাত্রি নিশীথে শবে-বরাতে,
এসেছি আমি এই ধরনীতে।

সুন্দর হয় যার অন্তর ,
পৃথিবীতে সেই হয় বেশি সুন্দর।
সুন্দরকে সুন্দর বলা, পাপ যদি হয় ?
স্রষ্টার সৃষ্টিতে এতো সৌন্দর্য কেন রয় ?
সুন্দরে সুন্দর নিখিল ভূবণ,
তার মাঝে খেলা করে মানব জীবন।

❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

Leave a Reply

Your email address will not be published.