উত্তরা ছিনতাইকারীদের প্রধান আস্তানা ও কর্মস্থান এখন- আইন সৃঙ্খলা বাহিনী কি নিরব

ক্রাইম ডেক্স ঃ উত্তরা এখন ছিনতাইকারীদের প্রধান আস্তানা ও কর্মস্থান। বেশ ভালো পোশাকধারী ২০-৩৫ বৎসরের পুরুষরা এই কাজে নিয়োজীত। বিষেশ করে উত্তরা ৩ নং, ৭ নং, ১১ নং ও ১৩ নং সেক্টরের ভিতরের রাস্তাগুলিতে রিক্সা থামিয়ে সুন্দর ভাবে কথা বলে অস্ত্র হাতে ঠেকিয়ে এমন ভাবে কথা বলে পার্শে দিয়ে কেহ যেতে থাকলেও কেহ বুঝতে পারেনা যে ছিনতায় হচ্ছে এখানে।

উত্তরায় ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য ভিষন ভাবে বাড়ছে। আইন সৃঙ্খলা বাহিনির উপরথেকে আস্থা হারিয়ে ফেলছে উত্তরার জনগন।

জনগন বলছে ছিনতাইকারীদের জেলে দিয়ে লাভনাই এরা কখনই সঠিক পথে আসবেনা বরং এদের ক্রস ফায়ারে দিয়ে সমাজের সুস্হতা ফিরে আনা উচিত।

গেল ঈদে ফাঁকা ঢাকায় ছিনতাইকারীদের হাত থেকে রেহাই পায়নি পুলিশও। ফার্মগেট এলাকায় ছুরিকাঘাতে এক ট্রাফিক পুলিশ নিহত হয় গত ঈদুল আজহায়।

পুলিশের ডাটাতে প্রায় ৬ হাজার ছিনতাইকারীর নাম রয়েছে।

তুরাগ ও উত্তরা পশ্চিম থানায় প্রায় ১১০০ ছিনতাইকারী রয়েছে।

পুলিশ বলছেন, ‘ছিনতাই নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

আসলে পুলিশ কি বলছেন ও চালাচ্ছেন। তা জনগন জানতে চায়না জনগন ফল পেতে চান।

ঈদের আগে ও পরে ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যাওয়ায় ডিএমপি’র সিডিএমসিতে ছিনতাইকারীদের হালনাগাদ তথ্য অ্যাপডেট করার উদ্যোগ নেয়। এতে ৫০টি থানার ২৫৩টি বিট পুলিশের প্রধানকে দায়িত্ব দেয়া হয়। আর থানার ওসিরা এতে সমন্বয় করছে।

ছিনতাইকারী এক এলাকায় বসবাস করলেও অন্য এলাকায় ছিনতাই করে বেশীভাগ সময়ে।

ঢাকায় বেশীভাগ সময় সন্ধ্যা নামার পর থেকে ভোর পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার প্রধান সড়কসহ অলিগলিতে ঘটছে ছিনতাই। তবে এসব ঘটনায় অনেকেই থানায় অভিযোগ করতে চান না।

আইনগত জটিলতা ও সাক্ষী জোগাড় করার জন্য অনেকেই থানায় অভিযোগ করতে যান না। এতে অনেক ছিনতাই অজানা থেকে যায়।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published.