মোঃ নয়ন মিয়া দিনাজপুর জেলা প্রতিনিধি : সারা দেশেই চলছে লোডশেডিং। তবে দিনাজপুরের হিলিতে কয়েক দিন ধরেই এর মাত্রা অনেকটা বেড়েছে। দিনে ও রাতে সমানতালে চলছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। কয়েক দিন ধরে চলা গরমের সঙ্গে লোডশেডিংয়ের কারণে গুদামে পচে নষ্ট হচ্ছে আমদানীকৃত পেঁয়াজ। বাছাইকৃত কিছু পেঁয়াজ বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। তবে পচন ধরা পেঁয়াজ ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। আবার কিছু পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফেলে দিতে হচ্ছে। এতে আমদানিকারকরা লোকসানে পড়েছেন।
ভারতের মোকাম থেকে পেঁয়াজ বন্দরে আসা পর্যন্ত চার-পাঁচদিন সময় লাগে। গরমের মধ্যে গাড়িতে ত্রিপলবন্দি অবস্থায় পেঁয়াজের মান খারাপ হয়ে যাচ্ছে। দেশে আসার পর গরমে আরো নষ্ট হচ্ছে। কয়েকদিন ধরেই গরম পড়ছে। বিদ্যুৎও ঠিকমতো পাওয়া যাচ্ছে না। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৮-১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না।
পেঁয়াজ তো পচনশীল পণ্য। গরমে দ্রুত পেঁয়াজ পচে যায়। ঘরে ফ্যান লাগিয়ে কিছুটা বাঁচানোর চেষ্টা চলছে। তবে লোডশেডিংয়ের কারণে আমদানীকৃত পেঁয়াজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিছু পেঁয়াজ ৮৪-৮৫ টাকা দরে বিক্রি করা যাচ্ছে। তবে যেগুলো সামান্য নষ্ট হয়েছে, সেগুলো ৪০-৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আবার অনেক পেঁয়াজ এতটাই পচে যাচ্ছে যে ফেলে দিতে হচ্ছে। বাড়তি দামে পেঁয়াজ আমদানি করে কম দামে বিক্রির কারণে লোকসানের পাল্লাও ভারী হচ্ছে।’ হিলি