হাকিকুল ইসলাম খোকন, প্রতিনিধি আমেরিকাঃ সারাবিশ্বে মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় আনন্দ উৎসব সমাগত। ঈদের আনন্দ ঘরে ঘরে শুরু হয়ে গেছে।
কিন্তু গাজার মানুষের ঈদ নেই। তাদের আছে আর্তনাদ। রক্ত। ক্ষুধা। বোমার অব্যাহত আঘাত। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) আদেশে যুদ্ধাপরাধী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু অব্যাহতভাবে সেখানে গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। এই পবিত্র ঈদের আনন্দকেও তারা রক্তের নদীতে মিশিয়ে দিয়েছে। স্বাধীনতাযোদ্ধা হামাসের সঙ্গে প্রথম দফা যুদ্ধবিরতি ইসরাইল ভেঙে দেয় ১৮ই মার্চ। তারপর থেকে অব্যাহতভাবে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ১৮ই মার্চ থেকে এ পর্যন্ত প্রায় কয়েক হাজার ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল।
এ সময়ে আহত হয়েছেন কমপক্ষে কয়েক হাজার ।সারাবিশ্বের চোখের সামনে ঘটে যাচ্ছে এ ঘটনা। কিন্তু কারো মুখে কোনো রাঁ নেই। যেন ইসরাইলকে লাইসেন্স দিয়ে দেয়া হয়েছে গাজার মানুষদের মেরে মরুভূমি বানিয়ে দেয়ার। হাত-পা হারানো, পিতা-মাতা, ভাইবোন হারানো ছোট্ট ছোট্ট শিশুর যে বীভৎস ছবি, ভিডিও প্রকাশ পাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, টেলিভিশনের পর্দায়- তাকে কারো বিবেক সামান্য পরিমাণে আন্দোলিত হচ্ছে না। পাশাপাশি গত বছর নভেম্বরে হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর প্রথমবারের মতো লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। দক্ষিণ লেবাননেও তারা অব্যাহত হামলা চালাচ্ছিল।
গাজায় সব রকম মানবিক সহায়তা ও খাদ্য সরবরাহ কমপক্ষে তিন সপ্তাহ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরাইল।দুনিয়াব্যপি মোড়লদের দাদাগীরি চরম বিপর্যয়ের সম্মুখীন মানুষ ।বাংলাদেশে চলচেছ নৈরাজ্য ।এর অবসান হওয়া প্রয়োজন ।বলেছেন জেএসএফ”র নেতা আনোয়ার হোসেন লিটন ।তিনি মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় উৎসব ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সকল মুসলিম সম্প্রদায়কে ।