জামায়াতে ইসলামী আগামী ৫ই জুন রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভের কর্মসূচি দিয়েছে

কালের সংবাদ ডেস্কঃ ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপারেশন্স) বিপ্লব কুমার সরকার জানান, জামায়াতের বিভিন্ন নেতার নামে নানা মামলা রয়েছে। যারা এসেছিলেন, তারা কোনো মামলার আসামি কিনা, তাদের বিরুদ্ধে কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে কিনা, তা যাচাই করতে কিছুটা সময় লেগেছিল। তাদের আবেদন রেখে দেয়া হয়। এরপর তারা চলে যান।’ তবে তাদের আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো জবাব দেননি। রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে নেতাদের ছেড়ে দেয়ার বিষয়টি জানায় জামায়াত।

তাদের পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে তারা এখান থেকে চলে যান। তারা পুরনো মামলার আসামি কিনা যাচাই-বাছাই করতে প্রায় ২ ঘণ্টা সময় লাগে।

জামায়াতে ইসলামী পক্ষ থেকে ডিএমপি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সম্পাদক সাইফুর রহমান, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম রহমান ভূঁইয়া, বারের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আবদুল বাতেন, বারের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি জালাল উদ্দীন ভূঁইয়া। তারা ডিএমপির ফটকে গিয়ে নিরাপত্তারক্ষীদের পরিচয় দেন। আইনজীবীরা বলেন, অনুমতি চাওয়ার পত্র তারা ডিএমপির ই-মেইলে পাঠিয়েছেন। এখন তারা সরাসরি দিতে এসেছেন। বিষয়টি নিরাপত্তারক্ষীরা ফোনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। এরপরই দুইটি গাড়িতে করে পুলিশ ৪ জন আইনজীবীকে আটক করে রমনা জোনের সহকারী কমিশনারের কার্যালয়ে নিয়ে যায়।

আগামী ৫ই জুন রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে বিক্ষোভের কর্মসূচি দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এই বিক্ষোভ সমাবেশের অনুমতি চাইতে গতকাল বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে চিঠি নিয়ে মিন্টো রোডের ডিএমপি’র সদর দপ্তরে যান দলটির চার নেতা, যারা পেশায় আইনজীবী।

Leave a Reply

Your email address will not be published.