মোঃ আনিছুর রহমান বেনাপোল প্রতিনিধিঃ যশোর জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক বেনাপোল পৌরসভার সাবেক মেয়র আশরাফুল আলম লিটন বলেছেন, বাংলাদশ আওয়ামীলীগ আজ উন্নায়নের মহাসড়কে পৌছে গেছে। দেশের রাস্তা ঘাট স্কুল কলেজ সহ সকল অবকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে। জাতির জনকের তনয়া প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু নির্মান এবং দেশের সকল অবকাঠামো উন্নয়ন নিয়ে যখন ব্যস্ত সময় পার করছে তখন জামাত বিএনপির সন্ত্রাসীরা দেশে অরাজকতা সৃষ্টির পায়তারা চালাচ্ছে। তারা যেমন পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় এসে দেশের নিরীহ মানুষকে হত্যা, খুন, মামলা হামলা দিয়ে দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়। জনগন তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। আজ আবারও তারা মরিয়া হয়ে উঠেছে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে ক্ষমতায় আসবে। তাদের এমিথ্যা আশা পুরুন জনগন হতে দিবে না। কারন তারা তো জনগনের রাজনিতী করে না তারা রাজনিতী করে নিজেদের এবং পরিবার পরিজনের উন্নয়নের রাজনিতী। বেনাপোল পোর্ট থানার বারপোতা আওয়ামী দলীয় কার্যালয়ে এক পথ সভায় সাবেক বেনাপোল পৌর মেয়র এসব কথা বলেন।
মঙ্গলবার বিকাল ৫ টার সময় থানার পুটখালী ইউনিয়নের বারপোতা বাজারের আওয়ামী দলীয় কার্যালয়ে এ পথ সভায় উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক ইলিয়াছ আযম, আওয়ামীলীগ নেতা দলিল উদ্দিন, পুটখালী ইউপি পরিষদ এর মেম্বার তবিবার রহমান তব্বার, যশোর জেলা আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের সহসভাপতি এমদাদুল হক বকুল, বেনাপোল পৌর আওয়ামীলীগের ৯ নং ওয়ার্ড এর সাধারন সম্পাদক আশাদুজ্জামান আশা প্রমুখ।
মেয়র লিটন বলেন, আমাদের নেত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রীকে বার বার হত্যা চেষ্ট করা হয়েছিল। আজ সেই ষড়যন্ত্রকারীরা আবারও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত । আমরা শার্শার আওয়ামীলীগ এর কর্মীরা এসব ষড়যন্ত্র কারীদের সমুচিত শিক্ষা দিব। আপনারা খেয়াল রাখবেন শার্শায় অনেক বিএনপি জামাতের কর্মীরা আওয়ামীলীগের মধ্যে ঘাপটি মেরে আছে। এরা সুযোগ সন্ধানী। সুযোগ বুঝে দলের ক্ষতি করে এরা চলে যাবে। এদের আশ্রয় প্রশ্রয় দাতারা ও ক্ষতিকর। এরা আসলে আওয়ামীলীগকে ভালবাসে না। এরা নিজেদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে লিপ্ত। তাই এদের থেকেও আমাদের সাবধান থাকতে হবে। আজ এসব নেতারা প্রকৃত আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জর্জরিত করে দুরে সরিয়ে রেখেছে। আর বিএনপি থেকে আসা হাইব্রিডরা আছে বহাল তবিয়তে। আপনারা সময় থাকতে এসকল সুবিধাবাদীদের পরিত্যাগ করেন। ভয় পাওয়ার কোন প্রয়োজন নাই। ভয় পেলে এরা দুর্বল ভাববে আরো সুযোগ নিবে অত্যাচার জুলুম করতে।