সিফাত আল বাখতিয়ার খান :- ইতিহাস ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক রুম্মান আকবর ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে দীর্ঘ দিন কাজ করছেন, বুদ্ধিজীবী মহল থেকে প্রশংসিত হয়েছেন। তাঁর ইতিহাস প্রেমের গভীরতায়, শ্রদ্ধা জানাই। নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ প্রজন্মেকে নিয়ে তার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভিত্তিক বক্তব্য, শুধু মাত্র আপনাদের জন্য।
বন্ধুরা বাংলার ষড়যন্ত্র মূলক পাতানো নাটকে দু’ প্রজন্মের সিরাজ-উদ-দাওলাহ-ই প্রতারণার আশ্রয় নেননি। বাংলার দুষ্ট লোকেরা সুকৌশলে নতুন প্রজন্মের সিরাজ-উদ-দাওলাহ নওয়াবজাদা আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-র বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছে! ইতিহাসকে নির্মমতার সাথে গণধর্ষণ করছে বাংলার নব্য ষড়যন্ত্রকারি মানস বাবু ও সালাউদ্দিন সুমন গং! এই দুই Youtuber প্রকৃতপক্ষে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্ ও তাঁর সন্তান ৯ম রক্তধারা প্রজন্ম নওয়াবজাদা আব্বাস-উদ-দাওলাহ্কে নিয়েই অনবরত ষড়যন্ত্র করেই চলছে!
বাংলার দেশপ্রেমি জনতারা বলছে- ১টা ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠেছে নওয়াবজাদাকে ঘিরে, ষড়যন্ত্রকারীদের ১জন বংলার নব্য মীরজাফর সালাউদ্দিন সুমন ও ২য় জন মানস বাবু । তাদের সমর্থন করছে তাদেরই মতো কিছু মূর্খ অর্ধশিক্ষিত ও জ্ঞান পাপী ব্যক্তিরা। যাই হোক নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-র ব্যাপারে বাংলার সকল দেশপ্রেমি জনতার সংক্ষিপ্ত মন্তব্য হচ্ছে- উনি ঠিক উনার পূর্ব পুরুষের মতোই স্পষ্ট ও সরল। কর্ণেল ম্যালেসনের ভাষায় বলতে হয় “বিয়োগান্ত নাটকে উনিই ১মাত্র প্রধান কুশীলব যিনি কখনই প্রতারণার আশ্রয় নেননি”।
নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্ আরেবকে নিয়েও সুমন কিছু ভিডিও বানিয়ে রাতারাতি খ্যাতি পায় ও নওয়াবজাদার ভিডিও-র বদৌলতে সে বিপুল অর্থ সম্পদ বানিয়ে ফেলে। তারপর সুমন দাম্ভিক অহংকারী ও বেপরোয়া হয়ে উঠে, নেমে পড়ে ইতিহাস বিকৃতিতে ! আর এই ধারাবাহিকতায় সুমন স্পষ্টভাবে নওয়াবজাদার বিরুদ্ধে ও তারপর তার পূর্বপুরুষ নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র বিরুদ্ধে শুরু করলো চক্রান্ত !! সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’ ও তাঁর ওয়ারিশ নিয়ে সুমনের এই উঠেপরে লাগাকেই বোধহয় বাংলায় বলা হয়- ‘আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবর’ নেয়া। মূর্খদের হাতে ইতিহাস পরলে যা হয়, তার নগ্ন উদাহারণ সুমন। সুমনের ভুলগুলোও অ-সাধারণ বড় মাপের ভুল। সমস্যা হচ্ছে সুমন ভাইরাল ভাইয়ের নেশায় আচ্ছন্ন।
সুমন নামক চতুর ছোকরা বোঝাতে চেয়েছে যে- সিরাজের বংশধর আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্ একাই নয় আরও আছে। কিন্তু এই ব্যক্তি ভুলেই গিয়েছে যে- বংশধর অনেক থাকলেও নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র বংশধরদের পরিবারের প্রধান নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্ আরেব। যার স্বীকৃতিসরুপ তিনি বাংলাদেশের টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ায় দেশপ্রেমী সর্বস্তরের মানুষের সমর্থন ও ভালোবাসা পেয়েছেন। ইতিহাস থেকে যতটুকুই আমরা জেনেছি নওয়াবের চালচালন যদি তার বংশধরদের কেউ পেয়ে থাকেন তবে তিনি নওয়াবজাদা আরেব। বাকি বংশধরদের অনেককেই তো হিপ্পি বলে মনে হয়।
দ্যা ডেইলী স্টার, দ্যা ডেইলী সান, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক সমকাল, দৈনিক মানব কণ্ঠ, দৈনিক মানব জমিন, দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক কালের কণ্ঠ, দৈনিক সংগ্রাম, দৈনিক জনতা, দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ, দৈনিক আমাদের চট্টগ্রাম, কালের সংবাদ, নিউজ নাউ বাংলা,সাপ্তাহিক রোববার, সাপ্তাহিক পলাশী, চ্যানেল আই, এন টিভি, মাছরাঙ্গা টেলিভিশন, এস এ টিভি, মাই টিভি, আর টিভি, মোহনা টেলিভিশন, চ্যানেল টুয়েন্টিফোর, নান্দনিক সংলাপ, দর্পণ টিভি সহ বিভিন্ন সময় তাঁকে নিয়ে বাংলদেশের প্রথম শ্রেণীর জনপ্রিয় পত্রিকা ও টি ভি চ্যানেল গুলো অসংখ্য পজিটিভ প্রতিবেদন প্রচার ও প্রকাশ করেছে ও করছে অনবরত।
ইনশাল্লাহ আল্লাহ্ সত্তের সাথে আছেন তাইতো নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-র ওপর আল্লাহ্-র রহমত স্বরূপ ভালোবাসা আছে, সেই ভালোবাসাই প্রতিফলিত হয়েছে বাংলার ঘরে ঘরে নতুন প্রজন্মের সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র জয় জয়কার ধ্বনিতে।
আপাতদৃষ্টিতে চরম ইতিহাস বিকৃতিকারি ইউটিউবার সালাউদ্দিন সুমন ও মানস বাবু এক হয়েছে, জোট বেঁধেছে! এদের কাজগুলো স্পষ্টতঃ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব ওরফে নওয়াবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলার বিরুদ্ধে! যাইহোক সকলকে মনে রাখতে হবে ইতিহাস কথা কয়। আল্লাহর শক্তির আগে সকল দুষ্ট শক্তিকে নত হতে হয়।
নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্ বাংলাদেশের দেশপ্রেমী জনতা বুদ্ধিজীবী ও মিডিয়া করতিক ভালোবাসা স্বরূপ পাকা পোক্ত স্বীকৃতি পেয়েছেন। সুমন এসব নিয়ে ভিডিও বানায় অথচ ইতিহাসের ক্ষেত্রে তার জ্ঞান ক-অক্ষর শূকর মাংশ! অর্থাৎ সুমন ও মানস দুই বন্ধুতে মিলে ইতিহাসকে গণধর্ষণের খেলায় নেমেছে! কিন্তু সুমনের মতো হিজড়াদের দিয়ে ভিডিও বানানোর মতো বাংলার দুষ্ট লোকেরা সুকৌশলে আব্বাস-উদ-দাওলাহ্র বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছে! আমার দৃঢ় বিশ্বাস- এর পেছনে বিশাল কোন চিত্রনাট্য আছে।
বাংলাদেশের ঢং হয়ে গিয়েছে যে যা জানে না / পারে না সেটা করার। এই ব্যক্তি সালাউদ্দিন সুমন যার কি ইতিহাসের নূন্যতম জ্ঞানও নেই সে কি না ইতিহাসের বিভিন্ন বিষয়ের ফয়সালা দিচ্ছে! ও দর্শক ধরে রাখার জন্য একের পর এক জোঁকারি করছে! কারণ ? ঐ যে বল্লাম সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র জনপ্রিয়তা। ঐ নাম নিলেই তো দর্শক খাবে! সুমন বাংলার প্রকৃত ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করাতে প্রকৃত দেশপ্রেমী জনতার বিরাগভাজন হয়েছে।
পুলিশ, সাংবাদিক ও চিকিৎসকদের সাথে ওঠাবসা আমার কর্মজীবণের অংশ। এই পেশাগুলো নিয়ে বিস্তারিত বলার কিছু নেই, সবাই জানেন ইনাদের সম্পর্কে। সেই কারণে আমি আল-হামদুলিল্লাহ্ মানুষের শিয়ানাপনা ঠিকই ধরে ফেলি। এই সুমন সে উঠে পরে লেগেছে এটা প্রমাণের জন্যে যে- নওয়াবজাদা আব্বাস-উদ-দাওলাহ্ একাই নওয়াবের ওয়ারিশ নন। সে সূক্ষ্ণভাবে নওয়াবজাদাকে হেয় করতে চাইছে। সে ইউটিউবার হলেও বর্তমানে একজন মিথ্যেবাদী ও গুটিবাজ ব্যক্তি হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। সে মীর জাফার বংশের প্রধান মরহুম ডঃ রেজা আলী খানকে নিয়ে রঙ তামাশা করে ভিডিও বানিয়ে মুরশিদাবাদে ডঃ রেজা আলী খান ও অনেকের ধিক্কার লাভ করেছে।
সে ইতিহাসের ময়না তদন্ত করায় আমি তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে সে আমাকে তার চ্যানেলে ব্লক করে। আমি জিজ্ঞাস করেছিলাম যে- আপনি ইতিহাসের জানেন কি যে- ইতিহাসের ময়নাতদন্ত করছেন? কিছুদিন আগে দেখলাম জনৈক ইউটিউবার চিকিৎসক কুরআন/হাদীসের ব্যাখ্যা করে বই বেড় করেছেন!!! এগুলো সীমা লঙ্ঘনমূলক কাজ। অনেকে বলবেন- আমি / আমরা কিছু বলি না কেন? আমরা কাজ করি না কেন? আরে ভাই আমি / আমরা এসব বলি না / করি না মানে কি এই যে- আপনি যা জানেন না তাই করবেন। মানুষের দাঁতে সমস্যা আছে ও থাকবেই। তাই বলেই কি মানুষের দন্ত সুরক্ষায় আপনাকে আমাকে যন্ত্রপাতি নিয়ে দাঁত তোলার দায়িত্ব নিতে হবে? এটা কোন ধরণের যুক্তি? এটি ইতিহাসের ক্ষেত্রে বঙ্কিমীয় যুক্তি।
যাইহোক মানস ও সুমন সুপরিকল্পিতভাবে যেভাবে এগুচ্ছেন তাতে এটা সুস্পষ্ট যে- ঐ শয়তানী শক্তি নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্কে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র বংশধরের স্বীকৃতি পেতে দেবেন না। এটাই উনাদের উদ্দেশ্য। কারণ একগাদা সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র বংশধরকে খুঁজে বেড় করলে সরকার নিঃসন্দেহে সবাইকে স্বীকৃতি দেবে না।
বিশ্বের যে কোন দেশেরই নিয়ম এটাই যে- শাসক পরিবারের বংশধর হলে তাদের স্বীকৃতি দেয়া হয়। দেয়া হয় ভাতা ও উপাধীও। কিন্তু যদি একাধিক বংশধর থাকে তাহলে তদের সর্ব সস্মমতিক্রমে ঐ বংশের স্বীকৃত পারিবারিক প্রধানকেই স্বীকৃতি দেয়া হয় বাকিদের নয়! আর বাংলাদেশের মতো দেশে নিঃসন্দেহে বলা যায় একাধিক বংশধর পাওয়া গেলে / দাবীদার থাকলে সরকার স্বীকৃতিই দেবে না।
বাংলাদেশের প্রিন্ট মিডিয়া এবং ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার অসংখ্য প্রচারণায় নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সাইয়্যিদ গোলাম আব্বাস আরেব উরফে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে দেখে, তৃণমূলের শ্রমিক শ্রেণীর মানুষ এবং নতুন প্রজন্মের শিক্ষারর্থীদের অনেকেই তাঁকে নবাব, সিরাজউদ্দৌলা, নবাবজাদা বলে জড়িয়ে ধরেন। আর আবেগ আপ্লূত হয়ে বলেন, আপনিই বাংলার বীর নবাব সিরাজউদ্দৌলার সন্তান, আপনিই আমাদের ঐতিহ্যের যুবরাজ নতুন প্রজন্মের সিরাজউদ্দৌলা, আপনিই আমাদের বাংলার ঐতিহ্য ও গর্ব, আপনিই বাংলার প্রকৃত যুবরাজ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতা, সমাজসেবক, শিল্পপতি, শিক্ষাবিদ, নবাব সিরাজউদ্দৌলা বিষয়ক গবেষক, সাপ্তাহিক পলাশীর প্রতিষ্ঠাতা প্রকাশক ও প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব ওরফে নওয়াবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলা-কে পাকা পোক্ত স্বীকৃতি সম্মাননা ভালবাসা দিয়েছেন।
বিদ্যা প্রকাশ ঢাকা থেকে প্রকাশিত “খবরের নায়কেরা” ও “হাতের মুঠোয় সাংবাদিকতা”-গ্রন্থ সহ তাঁর একাধিক লিখনিতে জনপ্রিয় বামপন্থী সিনিয়র সাংবাদিক জনাব ফকরে আলম তার লিখনির মাধ্যমে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব ওরফে নওয়াবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলার প্রতি সম্মাননা ও ভালোবাসা প্রদর্শন করেছেন।
১৯.৯.২০১৭ নবাব সিরাজউদ্দৌলার ২৯০ তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন উৎসব উপলক্ষে, ঐতিহাসিক চট্টগ্রাম সম্মিলনে “বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ”… নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব ওরফে নওয়াবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলা-কে সমাজিক, সাহিত্য ও গবেষণা ক্ষেত্রে বিরল অবদানের জন্য সম্মাননা সনদে ভূষিত করেন। উক্ত সম্মাননা সনদটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র জনাব আ.জ.ম নাছির উদ্দিন (প্রধান উপদেষ্টা-বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য প্রফেসর ড.ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী (উপদেষ্টা-বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ); প্রফেসর ড.জিনবোধি ভিক্ষু (সভাপতি-বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ), জনাব মো. আব্দুর রহিম (সাধারণ সম্পাদক-বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা স্মৃতি পরিষদ) কর্তৃক স্বাক্ষরিত। নবাব সিরাজউদ্দৌলার ২৯০ তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে আগত বক্তারা বলেন… “শাহজাদা আলি আব্বাজউদ্দৌলা” দেশ-বিদেশে সামাজিক-রাজনৈতিক-সাহিত্য-সাংস্কৃতিক চর্চায় আপনি বিশেষ অবদান রেখেছেন। নিঃসন্দেহে আপনার এ অবদান কৃতিত্বপূর্ণ। আপনি দেশ ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবের প্রতীক। এসব বৃহৎ কৃতিত্বের জন্য আপনাকে বাংলাদেশের দেশপ্রেমি চট্টগ্রামবাসির পক্ষ থেকে “শাহজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলা” উপাধিতে ভুষিত করা হলো (১৯.৯.২০১৭)।
১৯.৯.২০১৮ তারিখের নবাব সিরাজউদ্দৌলার ২৯১ তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন উৎসবটি ২৫.৯.২০১৮-তে কেক কাটা ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান ভবনে অনুষ্ঠিত হয়, অনুষ্ঠানের আয়োজক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সমর্থিত সামাজিক সংগঠন “মাসাস” কর্তৃক… নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে সমাজ সংস্কৃতি ও গবেষণা ক্ষেত্রে বিরল অবদানের জন্য আওয়ামী স্বেচ্ছা সেবক লীগ নেতার হাতে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হয়। ১৯.৯.২০২০ তারিখের নবাব সিরাজউদ্দৌলার ২৯৩ তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন উৎসবটি মাসের শেষ সপ্তাহে দোয়া মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকার পল্টনে অনুষ্ঠিত হয়, অনুষ্ঠানের আয়োজক সামাজিক সংগঠন “ঢাকা বিভাগীয় সমিতি” কর্তৃক… নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে সমাজ সংস্কৃতি ও গবেষণা ক্ষেত্রে বিরল অবদানের জন্য তত্তাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা দৈনিক মানব কণ্ঠের প্রকাশক জনাব জাকারিয়া চৌধুরীর হাতে নবাব সিরাজউদ্দৌলা সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
এন. টিভি-র ‘জানার আছে বলার আছে’ ১৯.০৯.২০১২ তারিখ পর্বে নবাব সিরাজউদ্দৌলার ২৮৫তম জন্মদিনে নবাবের নবম বংশধর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সাইয়্যিদ গোলাম আব্বাস আরেব উরফে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্, দেবাসিশ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় উক্ত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত প্রধান অতিথি হিসেবে দর্শকরা দেখতে পান তাঁকে। একই বছর ২৯/১০/২০১২-তে চ্যানেল আই এবং রেডিও ভূমি ৯২.৮ এফ. এম -এ প্রচারিত জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘কৃষকের ঈদ আনন্দ’তে নবাবের নবম বংশধর হিসেবে দেশবাসীর সামনে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সাইয়্যিদ গোলাম আব্বাস আরেব উরফে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে উপস্থিত করেন মিডিয়া জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র কৃষি বেক্তিত্ত জনাব শাইখ সিরাজ।
১৯ জানুয়ারি ২০১৭ বাংলাদেশের বেসরকারি টি.ভি চ্যানেল এস এ. টিভি –র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকিতে ক্রেস্ট দিয়ে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে সম্মানিত করেছেন এস এ. টিভি –র এম.ডি মহোদয় জনাব সালাউদ্দিন আহমেদ। ২০২১ ও ২০২২ সালে সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান জনাব অলিউর রহমান চৌধুরী বকুল করতিক পৃথক পৃথক অনুষ্ঠানে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-কে ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
২৩ জুন ২০১৪ সালে ঢাকা প্রেসক্লাব-এ অনুস্থিত পলাশী দিবস অনুষ্ঠানে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাবেক সেনা কর্মকর্তারা নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব -কে “ নবাবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলা ” উপাধিতে সম্মানিত করেন, অনুষ্ঠানটির আয়েজক ছিল “ সেন্টার ফর মিলিটারি হিসট্রি ”।
১৫/৭/২০১১-তে জনপ্রিয় ইংলিশ পত্রিকা “দ্যা ডেইলি সান“ ঢাকার তরুন নবাব ” উপাধিতে সম্মানিত করে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ওয়ারিশ সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব ওরফে নওয়াবজাদা আলি আব্বাসউদ্দৌলা-কে।
নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্-র লিখা ‘ মুর্শিদাবাদ ও সিরাজ পরিবার – বাংলার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস ‘ গ্রন্থটি দেশ বিদেশের বাংলা ভাষী পাঠক মহলে ব্যাপক সাড়া তুলেছে, বইটি দিব্য প্রকাশ ঢাকা বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত, এটি তাঁর লিখা ৭ম গ্রন্থ।
নওয়াবজাদার প্রতি সম্মান রেখেই আমি বলছি- ‘নওয়াবজাদা ইতিহাস গবেষক নন যে- উনার পূর্বপুরুষের চাল-চলন সম্পর্কে ইতিহাসের গভীরতম স্থরের মাধ্যমে সম্যক অবহিত থাকবেন’। এটা কখনই সম্ভব না, যদি না উনার দেহে নওয়াবের রক্ত থাকে। সেহেতু সবকিছু বিশ্লেষণ করার পর আমি রুম্মান আকবর ইতিহাসকোষ, হিস্ট্রিপিডিয়া গোষ্ঠী ও গোটা এস আই এস বি ফাউনডেশন ইতিহাস জগতের তরফ থেকে ২৬৫তম পলাশী দিবসে সাইয়্যিদ গোলাম আব্বাস আরেবকে নওয়াব সিরাজ-উদ-দাওলাহ্’র প্রকৃত ৯ম বংশধর হিসেবে সম্মাননা ও স্বীকৃতি দিচ্ছি এবং উনাকে ‘নওয়াব’ খেতাব প্রদান করছি।
ইতিহাসকোষ, হিস্ট্রিপিডিয়া গোষ্ঠী ও গোটা এস আই এস বি ফাউনডেশন -এর তরফ থেকে অভিনন্দন ও ফুলেল শুভেচ্ছা ডিজিটাল বাংলার নওয়াব সাইয়্যিদ গোলাম আব্বাস আরেব উরফে নওয়াবজাদা আলী আব্বাস-উদ-দাওলাহ্। আমরা আপনার সু-স্বাস্থ্য দীর্ঘআয়ু কামনা করছি সেই সাথে আপনার উত্তর উত্তর সাফল্লে আমরা আনন্দিত ও গর্বিত।
লেখক :- কালের সংবাদ বগুড়া জেলা প্রতিনিধি, বাংলাদেশ।